Welcome! For visit my site...

Showing posts with label টিপস্ এণ্ড ট্রিকস্. Show all posts

Android Mobile দ্রুত কাজ করার জন্য ৭টি দরকারি এবং কার্যকরী টিপস!


আপনার এন্ড্রোয়েড মোবাইল কে ফাস্ট করবেই করবে। তাহলে দেখে নেই টিপস গুলোঃ

১। ফোন টি মাঝে মাঝে রিস্টার্ট করুন। রিস্টার্ট করলে আপনার মোবাইল এর সকল রানিং আপস ক্লোজ হয়ে যায়। তাই এটি কার্যকরী।
২। মোবাইল এর আনিমেশন অফ করুন। এটি দিয়ে দুইটি লাভ হয়। এক, এটি আপনার মোবাইলকে ফাস্ট করবে। দুই, এটি আপনার মোবাইলের ব্যাটারি সেভ করবে।
৩। টাস্ক ম্যানেজার দিয়ে Unresponsive আপস ফোরস ক্লোজ করুন।
৪। অ্যাপ cache পরিষ্কার করুন। পরিস্কার করতে অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন। যেমনঃ App Cache Cleaner
৫। মোবাইলের inbuilt storage খালি রাখুন।
৬। অদরকারি আপস এবং Widgets আনইন্সটল করুন।
৭। যদি কোন কিছুতেই কাজ না হয় তাহলে আপনার শেষ পথ রেসেট করা।


ল্যাপটপের ব্যাটারির ব্যবহার যেভাবে।

ব্যাটারির চার্জ যতক্ষণ থাকার কথা, ততক্ষণ থাকছে না। ব্যাটারি গরম হয়ে যাচ্ছে। ল্যাপটপের ব্যাটারি নিয়ে এমন কথা প্রায়ই শোনা যায়। ব্যাটারির কিছু যত্ন নিলে আর ঠিকঠাক এটি ব্যবহার করলে অনেক সমস্যাই দূর হয়ে যায়।

ব্যাটারির সাধারণ যত্ন


l পরিবেশগত বাহ্যিক তাপ ব্যাটারির শক্তিকে কমিয়ে দেয়। তাই সরাসরি সূর্যের আলোয় ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না।
l চার্জের জন্য ল্যাপটপের আসল চার্জার ব্যবহার করুন।
l ল্যাপটপের ভেতরের তাপ যাতে সহজে বাইরে বের হয়ে আসে, এ জন্য বাতাস বেরোনোর রাস্তা পরিষ্কার রাখতে হবে।
l পাতলা কাপড়ে তরল পরিষ্কারক এয়ার ভেন্ট এবং ব্যাটারির সেল মুছে নিতে পারেন।
l চার্জ প্রায় ৪০ শতাংশ রেখে ব্যাটারি খুলে শুষ্ক ও খোলামেলা জায়গায় রাখলে সেলের মান বাড়ে।
যা যা করা যাবে না
l এক্সটারনাল যন্ত্রাংশ বেশি পরিমাণে বিদ্যুৎশক্তি অপচয় করে থাকে। বহনযোগ্য হার্ডডিস্ক থেকে সরাসরি ফাইল না খুলে কপি করে তারপর কাজ করুন।l স্ক্রিন সেভার বেশি চার্জ খরচ করে। তাই এটি বন্ধ রাখুন।
l ল্যাপটপের সিডি বা ডিভিডি ড্রাইভে অযথা কোনো ডিস্ক রাখলে ডিস্ক ঘোরার সময় চার্জ খরচ হয় বেশি।
l গ্রীষ্মকালে গাড়িতে ল্যাপটপ চালালে অতিরিক্ত গরমে ব্যাটারি ক্ষতিগ্রস্ত হয়; তাই এটি করা যাবে না।


কম্পিউটারে শর্টকাট ভাইরাসমুক্ত করুন কোন সফটওয়্যার ছাড়াই!


আক্রান্ত পেনড্রাইভ থেকে বাঁচতে

১. RUN এ যান।
২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন। এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।

আক্রান্ত কম্পিউটার ভাইরাসমুক্ত করতে
১. কী বোর্ডের CTRL+SHIFT+ESC চাপুন।
২. PROCESS ট্যাবে যান।
৩. এখানে wscript.exe ফাইলটি সিলেক্ট করুন।
৪. End Process এ ক্লিক করুন।
৫. এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান।
৬. সার্চ বক্সে wscript লিখে সার্চ করুন।
৭. wscript নামের সব ফাইলগুলো SHIFT+DELETE দিন।
৮. যেই ফাইলগুলো ডিলিট হচ্ছে না ওইগুলো স্কিপ করে দিন।
৯. এখন RUN এ যান।
১০. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
১১. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।

ব্যাস, আপনার কম্পিউটাটি এখন শর্টকাট ভাইরাসমুক্ত।


কিভাবে জানবেন কম্পিউটারের পাওয়ার সাপ্লাই ঠিক আছে কিনা !



১. পিসিতে পাওয়ার আসবে না
২.পিসি মাঝে মাঝে রির্স্টাট হয় বা ৫-১০ মিনিট পর পর
৩. কোন ভাবে মনিটর এর WINDOWS এর DISPLAY আসবে না ।
৪. প্রসেসরের ফ্যান ঘোরে কিন্তু আবার OFF হয়ে যাই
৫.পাওয়ার সুইচ এ চাপ দিলে কম্পিউটার অন হয়। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে আবার বন্ধ হয়ে যায়।
৬.পাওয়ার সাপ্লাই এর ফ্যান ঘোরে কিন্তু DISPLAY আসে না icon sad পাওয়ার সাপলাই পিসির যে কত বড় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

>>পাওয়ার সাপলাই কি ভেবে নষ্ট হয়:
১.ইউপিএস ছারা পিসি ব্যবহার করলে বিদ্যুত চলে গেলে বা load shedding বার বার ঘটলে ।
২. ইউপিএস ছারা পিসি ব্যবহার করলে ও হাই ভোল্টেজ হলে
৩. পাওয়ার ক্যাবল জোরে টান দিয়ে খুললে ,
৪.পাওয়ার সাপলাই এর ধারন ক্ষমতার বেশি যন্তু পিসি তে ব্যবহার হলে ,

>> কিভাবে power supply unit চেক করবেন
> কেসিং এর ভিতরে থাকা পাওয়ার সাপলাই মাদারবোর্ড থেকে আলাদা করুন ।
> সিলেক্ট করা যায়গায় চাপ দিয়ে টানদিন খুলে যাবে। ভয় পাবেন না কারন এটা ভয় পাবার মতো কোন কাজ নয়। এর পর পাওয়ার সাপলাই চেক করুন।
> কালো আর সবুজ তার দুটি সুইচিং করেদিন ২’’ পরিমান তার নিন দুই মাথায় অবস্যই কাভার ছারিয়ে নিন। যাতে ভিতরের অংশ দেখা যায়। এরপর কালো আর সবুজ তারের সাথে চিত্রের ন্যায় লাগিয়ে দিন। এর পর দেখবেন পাওয়ার সাপলাইটি চালু হবে যদি ভাল থাকে।আর খারাব থাকলে তো চলবে না। খারাপ হলে নতুন একটি লাগিয়ে ‍নিন।
> র‌্যামে জদি কার্বন ধরে তবে ডিসপ্লে আসবেনা । মাদারবের্ডে লাগানো থাকা র‌্যাম খুলুন সাবধারে খুলবেন র‌্যাম এর দুইমাথায় লক আছে সেখালে হালকা করে চাপ দিন খুলে যাবে। এরপর পেন্সিল এর লেখা মুছার রাবার দিয়ে র‌্যামের দাত গুলো হালকা ভাবে ঘসে দিন । এর পর আবার লাগিয়ে ‍দিন। খেয়াল করে লাগাবেন। আপনি যদি ঠিকমত না লাগাতে পারেন তবে পুবে যেতে পারে। এরপর দেখুন কাজ হয় কিনা।
> প্রতিটি মাদারবের্ডের সাথে একটি ব্যাটারি দেখতে পাবেন এবং ব্যাটারির আসেপাশে একটি ক্যাপ দেখবেন যার নাম ( জামপার ) টানদিয়ে খুলে ফেলুন এরপর ঔখানে মোট তিনটি পিন আছে যে পিনটি খালি ছিল সেই পিন আর মাঝখানের পিনে জামপার টি লাগিয়ে ‍দিন এরপর খুলেফেলুন। এখন আবার আগের মত লাগিয়ে ‍দিন। ব্যাস এবার কাজ সেশ। এরপর চালু করেদেখুন।
> আপনি যদি সব ঠিকঠাক মত করতে পারেন তবে কাজ হয়ে জাবে। এরপর ও যদি চালু না হয় তবে আপনাকে বুঝতে হবে হার্ডওয়্যার এর কোন অংশ নস্ট হয়েগেছে। তখন আপনার আরকিছু করার নেই তখন সার্ভিস করাতে হবে।
>এরকম যদি হয় আপনার পিসির অবস্তা তাহলে এটি নস্ট হতে ‍বেশি সময় লাগবেনা। এই ধুলো পিসির বড় সত্রু সবসময় পরিস্কার রাখুন।




প্রযুক্তি ব্যবহারে আজেই সতর্ক হওন।


১) বজ্রপাত
একজন মানুষের ওপরে যখন বজ্রপাত হয়, তখন সাধারণত সেই বিদ্যুৎপ্রবাহ শরীরের ওপর দিয়ে যায়, ভেতরে প্রবেশ করে না। একে বলা হয় “ফ্ল্যাশওভার”। কিন্তু হাতে মোবাইল জাতীয় কিছু ধরে থাকলে সেই বিদ্যুৎপ্রবাহ শরীরের ভেতরে প্রবেশ করতে পারে। এতে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ অঙ্গ।

২) প্লেস্টেশন র‍্যাশ
প্লেস্টেশনে গেমস খেলার ভক্ত অগণিত। কিন্তু অনেক বেশিক্ষণ ধরে প্লেস্টেশনে গেমস খেলার ফলে সুইজারল্যান্ডের ১২ বছর বয়সী এক মেয়ের হাতের তালুতে দেখা যায় যন্ত্রণাদায়ক ক্ষত। প্লেস্টেশনের নির্মাতারা বলেন যেহেতু মাত্র একজন মানুষের ক্ষেত্রে এ ঘটনা ঘটেছে তাই চিন্তিত হবার কিছু নেই। তবে যে কোনো কাজই এমন দীর্ঘ সময় ধরে করতে থাকলে তা থেকে তো আহত হবার সম্ভাবনা থেকেই যায়।

৩) ফটোসেনসিটিভ সিজার
টেলিভিশন, কম্পিউটার বা ভিডিও গেমসের স্ক্রিনে বিশেষ ধরণের আলোর প্যাটার্ন মানুষের মাঝে তৈরি করতে পারে খিঁচুনি বা সিজার, এমনকি জ্ঞান হারানোটাও অস্বাভাবিক নয়।

৪) ব্ল্যাকবেরি থাম্ব এবং আইপ্যাড হ্যান্ড
ব্ল্যাকবেরি এবং আইপ্যাড ব্যবহারকারীরা একই ভঙ্গিমায় হাত নাড়াচাড়া করতে থাকেন বারবার। এর ফলে পেশি এবং স্নায়ুর ক্ষতি হতে হতে একসময়ে গুরুতর সমস্যা হতে পারে। যেমন কার্পাল টানেল অথবা ট্রিগার ফিঙ্গার। এসব ক্ষেত্রে সার্জারি করে এসব সমস্যার সমাধান করতে হয়।

৫) কম্পিউটার ভিশন সিনড্রোম
দিনের বেলায় দুই ঘণ্টার বেশি কম্পিউটার ব্যবহার করলে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। এতে বেশ কয়েক ধরনের উপসর্গ দেখা যায়। মাথাব্যাথা, চোখে ব্যাথা, চোখে ঝাপসা দেখা এবং চোখ শুকিয়ে যাওয়া হলো কিছু সাধারণ উপসর্গ। অনেকের জন্যই এ ব্যাপারটি অস্থায়ী হলেও খুবই বিরক্তিকর হতে পারে।

৬) নকল চার্জার ব্যবহারে মৃত্যু
আমরা যতোই হেলাফেলা করি না কেন, একটি গ্যাজেটের ভেতরে অসম্ভব সূক্ষ্ম সব যন্ত্রপাতি থাকে যা একটু অসাবধানতায় নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আমরা অনেক সময়েই না বুঝে নকল চার্জার ব্যবহার করে থাকি যা এই যন্ত্র নষ্ট করে দিতে পারে। ফলে আপনার শক লাগতে পারে এমনকি মৃত্যুও ঘটতে পারে।

৭) টিনিটাস
অনেকটা সময় ধরে যারা মোবাইলে কথা বলতে থাকেন, তাদের ক্ষেত্রে কানে তালা লেগে যাওয়ার ঘটনা খুব বেশি ঘটতে পারে। একে বলা হয়ে থাকে টিনিটাস। তাদের কান ঝাঁ ঝাঁ করতে থাকে এমনিতেই এবং এমন সব শব্দ শুনতে থাকেন যার অস্তিত্ব নেই।

৮) নিঃশব্দ মৃত্যু
যারা নিয়মিত হেডফোন ব্যবহার করেন তাদের জন্য হুঁশিয়ারি। আপনার মৃত্যু হতে পারে যে কোনো সময়। কারণ অনেকেই রাস্তায় চলার সময়ে কানে হেডফোন দিয়ে এতো উঁচু শব্দে গান শুনতে থাকেন যে আশেপাশে দিয়ে চলা গাড়ির শব্দ শুনতে পান না। ফলে এক্সিডেন্ট করে মৃত্যুর সম্ভাবনা বেড়ে যায় অনেকটা।

৯) নিনটেন্ডো wii থেকে পাওয়া চোট
এই গ্যাজেটটি দিয়ে খেলার সময়ে স্বাভাবিক খেলার মতই ইনজুরি হতে পারে। বিশেষ করে মাথায় চোট পাওয়া, শোল্ডার ডিসলোকেশন অথবা হাড়গোড় ফ্র্যাকচার হয়ে যাবার মতো ঘটনা দেখতে পাওয়া গেছে।



কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা চোখ ভালো রাখবেন যেভাবে।





কম্পিউটারে কাজ করার সময় মাঝে মাঝে চোখের পলক ফেলা ভালো উপায়। এতে করে চোখে আদ্রতার পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে এবং শুষ্কতা সৃষ্টি হয় না। অথচ কম্পিউটার স্ক্রিনের কারণে আমরা চোখের পলক কম ফেলি, এমনটি চোখের জন্য ক্ষতিকর।

যথাযথ আলোর পরিবেশে কম্পিউটারে কাজ করাটা গুরুত্বপূর্ণ। দিনেরবেলায় কম্পিউটার ব্যবহারের সময় মনিটরের উল্টোদিকে মনিটরে আলো প্রতিফলিত হয় এমন দরজা জানালা বা লাইট বন্ধ রাখুন। কম্পিউটারটি এমন স্থানে ব্যবহার করুন যেখান থেকে মনিটরে আলোর প্রতিফলন না ঘটে। আবার পুরোপুরি অন্ধকার ঘরেও কম্পিউটার চালাবেন না।

কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সব সময় পর্দার সঙ্গে আই-লেভেল উচ্চতার সামঞ্জস্যতা রাখতে হবে। বিষয়টি চোখের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

কম্পিউটারের উজ্জ্বলতা সহনীয় মাত্রায় রেখে কাজ করা উচিত। উজ্জ্বলতা বেশি হলে চোখের ওপর বেশি চাপ পড়ে এবং অস্বস্তিকর অনুভূত হয়।

চোখে শিথিল এবং আরামদায়ক অনুভূতির ক্ষেত্রে সেরা রং বিবেচনা করা হয় সবুজ রংকে। কাজের ফাঁকে জানালা দিয়ে বাইরের প্রাকৃতিক পরিবেশের দিকে তাকাতে পারেন।

কম্পিউটার স্ক্রিনে পড়া বা লেখার জন্য ছোট ফন্ট ব্যবহার করবেন না। চোখের জন্য আরামদায়ক ফন্ট নির্বাচন করুন। কারণ ছোট ছোট লেখা চোখের ওপর বেশি চাপ সৃষ্টি করে।

দুই হাতের তালু একটি অপরটির সঙ্গে ঘর্ষণ করে গরম করে তুলুন। তারপর আপনার হাতের তালু চোখের ওপর রাখুন কমপক্ষে ১ মিনিট। এটি ক্লান্ত চোখে আরামের আবেশ আনতে সহায়তা করবে।

কম্পিউটারের সামনে দীর্ঘক্ষণ ধরে কাজ করার সময় চোখ সুরক্ষার খুব উপযোগী একটি উপায় হচ্ছে, ২০-২০-২০। প্রতি ২০ মিনিট পর পর কম্পিউটার স্ক্রিন থেকে দৃষ্টি সরিয়ে নিন এবং কমপক্ষে ২০ ফুট দূরের কোনো বস্তুর ওপর দৃষ্টিপাত করুন অন্তত ২০ সেকেন্ডের জন্য। চোখের বিশ্রামের জন্য ২০-২০-২০ নিয়মটি মেনে চললে চোখে যথেষ্ট আদ্রতা থাকে এবং চোখের ওপর চাপ কমে।

মনিটর নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন। মনিটরে জমা ধুলাবালি দৃষ্টিশক্তিকে ব্যাহত করে। ফলে মনিটরের অক্ষরগুলো পড়তে সমস্যা হয় এবং চোখের ওপর চাপ পড়ে। তাই কম্পিউটারে ধুলা-ময়লা কিংবা আঙ্গুলের ছাপ পড়তে দেবেন না।






অ্যান্টি ভাইরাস কে কি ভাবে কাজ করে?

অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার বেশ দামি। বাজারে অনেক সফটওয়্যার পাওয়া যায়। কোনটি ভালো বা ভালো নয় তা নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় ভুগতে হয়। এখানে দেখে নিন, বাজরের সেরা ৭টি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের তথ্য।
১. ৩৬০ ইন্টারনেট সিকিউরিটি : এটি সেরাগুলোর মধ্যে একটি। খুব দ্রুত ইনস্টল হওয়া থেকে শুরু করে অধিকাংশ ভাইরাস এটি চিহ্নিত করতে পারে। এটা বেশ কার্যকরও বটে। এর আপডেটগুলো মোটামুটি ১৫ মিনিট সময় ব্যয় করে।
২. অ্যাড-অ্যাওয়ার ফ্রি অ্যান্টিভাইরাস +১১ : এটি দারুণ একটি সফটওয়্যার। স্ক্যান শেষ হওয়ার আগেই এটি ভাইরাস খুঁজে পেলে তাকে কোয়ারেনটাইন করে ফেলে। ম্যালওয়্যার সামলাতে কিছুটা দুর্বল হলেও এটি শক্তিশালী একটি বিষয়।
৩. আভাস্ট : এটি বেশ শক্তিশালী সফটওয়্যার। এটি ওয়েবসাইটের গুণগতমান পরীক্ষা করতে পারে। ম্যালওয়্যার খুব বেশি ধরতে না পারলেও বিশ্বের ২০০ মিলিয়ন মানুষ এটি ব্যবহার করে।
৪. এভিজি : এটি ম্যালওয়্যারের আক্রমণ প্রতিহত করে। যদি আপনার কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার না থাকে, তবে এভিজি ইনস্টল করা কঠিন হয়ে যাবে। একবার ইনস্টল হলে দারুণ কাজ দেবে এটি।
৫. বিটডিফেন্ডার অ্যান্টিভাইরাস : যারা অ্যান্টিভাইরাস নিয়ে বেশি মাথা ঘামাতে চান না, তাদের জন্য এটি প্রযোজ্য। এটি ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করতে থাকে। ইনডিপেনডেন্ট টেস্ট ল্যাবে এটি দারুণভাবে পাস করেছে।
৬. কমোডো ইন্টারনেট সিকিউরিটি প্রিমিয়াম : এই ফ্রি অ্যান্টিভাইরাসটি ফায়ারওয়াল নিরাপত্তা দেয়। এর ডেস্কটপ উইডগেট রয়েছে এবং ডিএনএস নিরাপত্তা প্রদান করে।
৭. জোনএলার্ম : এটি বেশ সহজে ইনস্টল করা যায় এবং প্রায় সব সমস্যার সমাধান করতে পারে। এর ওয়েব মনিটরিং সিস্টেম নেই এবং ক্লাউড ভিত্তিক স্ক্যানও এটি করে না। 'ফিশিং'-এর বিরুদ্ধে এটি কার্যকর এবং এর ফারারওয়াল নিরাপত্তা রয়েছে। সূত্র : ইন্টারনেট/কালেরকন্ঠ



অন্য কোথাও Facebook account এ লগিন করে লগ আউট করতে ভুলে গেলে যা করবেন।


প্রথমে যে কাজটি করবেন... পিসি বা মোবাইল থেকে আবার facebook লগিন করবেন। তারপর Account Setting এ গিয়ে Security অপশনে গিয়ে Active Sessions-এ ক্লিক করলে Current Session-এ আপনার চলতি Session এর তথ্য দেখাবে আর Also Active এ শিরোনামে লগইন সক্রিয় আছে এমন কম্পিউটারের সময়, ডিভাইসের নাম, কোন শহর, আইপি কত, কোন ব্রাউজার, কোন অপারেটিং সিস্টেম তা দেখাবে। এবার ওই আগের কম্পিউটার লগআউট করতে End Activity ক্লিক করুন তাহলেই Computer থেকে লগআউট হয়ে যাবে। তবে অন্যের মোবাইল বা কম্পিউটার দিয়ে ফেসবুকে লগইন করার সময় কখনোই ‘Keep me login’-এ ক্লিক করবেন না এবং পাসওয়ার্ড ও সেভ করবেন না।

ফেসবুক ব্যবহার করলে অবশ্যই এই বিষয় গুলো সর্তক থাকবেন।


ফেসবুক ব্যবহার করতে গিয়ে আপনি নিশ্চয়ই এমন কিছু মানুষের দেখা পেয়েছেন যারা ঠিক বুঝে উঠতে পারেন না কী ধরণের তথ্য সবার সামনে উপস্থাপনা করা উচিত, আর কি উচিত না? এমনকি আপনার নিজেরও অনেক সময় এমনটা হতে পারে। ফেসবুকে একটি পোস্ট দেবার পর নিজের নির্বুদ্ধিতায় অবাক হয়ে যেতে পারেন নিজেই।

>> আপনার কোনো অপরাধের প্রমাণ:
ফেসবুক এখন সব ধরণের মানুষের কাছে চলে গেছে। আপনি অমুক নামজাদা “গ্যাং” এর সদস্য, তমুক সন্ত্রাসীর সাথে আপনার গলায়-গলায় ভাব, এসব নিয়ে পোস্ট দিতে গেলেও বিপদে পড়ার সম্ভাবনা থাকে।

>> আক্রমণাত্মক মন্তব্য:
যে কোনো ব্যাপারে আপনার নেতিবাচক ধারনা এবং মতামত থাকতেইই পারে। তাতে আপনার অপ্রাপ্তবয়স্ক মানসিকতার প্রকাশ পায়। আর এর ফলে একে একে আপনার বন্ধুরাও আপনার পোস্টের প্রতি মনোযোগ দেওয়া বন্ধ করে দিতে পারেন।

>>একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য:
অনলাইনে কিছু তথ্য প্রকাশ করাতে কোনোই বাধা নেই। যেমন আপনার গ্র্যাজুয়েশন, এনগেজমেন্ট, বিয়ে, সন্তানের জন্ম, নতুন চাকরি পাওয়ার সুখবর ইত্যাদি। খুব হঠাৎ করে কারো মৃত্যুবরণের দুঃসংবাদ, বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনা, পরিচিত কারো অসুস্থতা ইত্যাদি।

>> অপ্রাসঙ্গিক “লাইক” পাওয়ার চেষ্টা:
এমনটা হরহামেশাই দেখতে পাই একটি হৃদয়স্পর্শী ঘটনার বর্ণনা দিয়ে এরপর লেখা হয়, “গল্পটি পছন্দ হলে লাইক/শেয়ার করুন”। ব্যাপারটি সহনীয়তার মাত্রা ছাড়িয়ে যায় তখনই যখন মৃত্যু অথবা দুর্ঘটনার মতো ব্যাপারগুলো নিয়ে এভাবে লাইকের ব্যবসা চলে। ভুলেও এমন কিছু করে অন্যদের চোখে নিজেকে ছোট করবেন না।

>> অন্য কারো ব্যাপারে এমন তথ্য যা পোস্ট করলে সে বিরক্ত হতে পারে:
আপনার নিজের ব্যক্তিগত তথ্য আপনি পোস্ট করতে পারেন কোনো তোয়াক্কা ছাড়াই, এতে ক্ষতিগ্রস্ত কেবল আপনিই হবেন। এছাড়া বন্ধুদের মাঝে ঝগড়ার ব্যাপারটাও ফেসবুকে নিয়ে না আসাই ভালো।

>> এমন তথ্য যা আপনার চাকরি চলে যাওয়ার কারণ হতে পারে:
আপনার অফিসের অনেকেই থাকতে পারেন ফেসবুকে। আর তাই নিজের ব্যক্তিগত জীবনের স্পর্শকাতর ব্যাপারগুলো ফেসবুকে পোস্ট না করাই ভালো। এমনও হতে পারে যে আপনার কর্মকর্তা আপনার ব্যাপারে খারাপ কিছু দেখলেন এমন আপনাকে ছাঁটাই করার সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন। এছাড়াও নতুন চাকরি পাওয়ার খেত্রেও নেতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে এমন সব পোস্ট। তাই থাকুন পোস্ট করার ব্যাপারে সতর্ক।

>> এমন কিছু যা সমাজের চোখে গ্রহণযোগ্য নয়
ফেসবুকে আপনার যেসব বন্ধু আছে, তারাও কিন্তু আপনার সমাজেরই অংশ। এমন কিছু করবেন না যাতে তাদের মাঝে আপনার সম্পর্কে বিরূপ ধারণা তৈরি হয়। বিশেষ করে তাদের ধর্মানুভুতি বা নৈতিকতায় আঘাত করে এমন কিছু পোস্ট না করাই ভালো।


কি কি কারনে বন্ধ হতে পারে আপনার ফেসবুক একাউনটি জেনে নিন ।


>►> ফেসবুক কখনই ‘ফেক অ্যাকাউন্ট’ বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে তৈরি আইডি সমর্থন করে না। ফেসবুক ফেক আইডি শনাক্ত করতে পারলেই তা বন্ধ করে দেয়।
>►> স্ট্যাটাস দেওয়ার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। স্ট্যাটাস কিংবা মেসেজে আক্রমাত্মক ভাষা ব্যবহার করা হলে এবং এ ক্ষেত্রে আপনার নামে কেউ রিপোর্ট করলে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হতে পারে। তাই ভুলেও কাউকে হুমকি দেওয়ার জন্য ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার করবেন না।
>►> বন্ধুদের প্রোফাইলে, ইনবক্সে কিংবা কোনো গ্রুপ বা পেজে প্রতিদিন অনেক বেশি মেসেজ পোস্ট করতে থাকলে, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে। একই মেসেজ বার বার দিতে চাইলে তার ‘কনটেন্ট বডি’তে খানিকটা পরিবর্তন করে দিতে হবে।
>►> পর্নোগ্রাফি ছবি কিংবা আপত্তিকর ভিডিও আপলোড করাটাও এর অন্যতম কারণ হতে পারে।
>►> নিজের ফেসবুক ওয়ালেও একই পোস্ট বার বার করা হলে, সেটি স্প্যাম হিসেবে বিবেচিত হয়ে বন্ধ হয়ে যেতে পারে ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি।
>►> আপনি যদি নিজের নামের পরিবর্তে সেলিব্রিটি বা অন্য কারো নাম ব্যবহার করেন, তাহলে অভিযোগ পাওয়ার ভিত্তিতে আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হতে পারে।
>►> সেলিব্রিটিদের আপডেট জানার ইচ্ছা বা আগ্রহ কার না আছে। এ জন্য সবাই তাদের পছন্দের তারকাদের পেজে লাইক দেন। প্রতিদিন অসংখ্য পরিমাণ ফ্যান পেজে লাইক দিতে থাকলে, সতর্ক করার পর বন্ধ করে দেয়া হতে পারে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট।
>►> কুকুর, বিড়াল বা কোনো জীবজন্তুর নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলা হলে, বন্ধ করে দেওয়া হবে সেই অ্যাকাউন্টটি।
>►> শুধুই বিজ্ঞাপনের জন্য ব্যক্তিগত প্রোফাইলটিকে ব্যবহার করা হলে বন্ধ হয়ে যেতে পারে সেই অ্যাকাউন্টটি।