অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার বেশ দামি। বাজারে অনেক সফটওয়্যার পাওয়া যায়। কোনটি ভালো বা ভালো নয় তা নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তায় ভুগতে হয়। এখানে দেখে নিন, বাজরের সেরা ৭টি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের তথ্য।
১. ৩৬০ ইন্টারনেট সিকিউরিটি : এটি সেরাগুলোর মধ্যে একটি। খুব দ্রুত ইনস্টল হওয়া থেকে শুরু করে অধিকাংশ ভাইরাস এটি চিহ্নিত করতে পারে। এটা বেশ কার্যকরও বটে। এর আপডেটগুলো মোটামুটি ১৫ মিনিট সময় ব্যয় করে।
২. অ্যাড-অ্যাওয়ার ফ্রি অ্যান্টিভাইরাস +১১ : এটি দারুণ একটি সফটওয়্যার। স্ক্যান শেষ হওয়ার আগেই এটি ভাইরাস খুঁজে পেলে তাকে কোয়ারেনটাইন করে ফেলে। ম্যালওয়্যার সামলাতে কিছুটা দুর্বল হলেও এটি শক্তিশালী একটি বিষয়।
৩. আভাস্ট : এটি বেশ শক্তিশালী সফটওয়্যার। এটি ওয়েবসাইটের গুণগতমান পরীক্ষা করতে পারে। ম্যালওয়্যার খুব বেশি ধরতে না পারলেও বিশ্বের ২০০ মিলিয়ন মানুষ এটি ব্যবহার করে।
৪. এভিজি : এটি ম্যালওয়্যারের আক্রমণ প্রতিহত করে। যদি আপনার কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার না থাকে, তবে এভিজি ইনস্টল করা কঠিন হয়ে যাবে। একবার ইনস্টল হলে দারুণ কাজ দেবে এটি।
৫. বিটডিফেন্ডার অ্যান্টিভাইরাস : যারা অ্যান্টিভাইরাস নিয়ে বেশি মাথা ঘামাতে চান না, তাদের জন্য এটি প্রযোজ্য। এটি ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করতে থাকে। ইনডিপেনডেন্ট টেস্ট ল্যাবে এটি দারুণভাবে পাস করেছে।
৬. কমোডো ইন্টারনেট সিকিউরিটি প্রিমিয়াম : এই ফ্রি অ্যান্টিভাইরাসটি ফায়ারওয়াল নিরাপত্তা দেয়। এর ডেস্কটপ উইডগেট রয়েছে এবং ডিএনএস নিরাপত্তা প্রদান করে।
৭. জোনএলার্ম : এটি বেশ সহজে ইনস্টল করা যায় এবং প্রায় সব সমস্যার সমাধান করতে পারে। এর ওয়েব মনিটরিং সিস্টেম নেই এবং ক্লাউড ভিত্তিক স্ক্যানও এটি করে না। 'ফিশিং'-এর বিরুদ্ধে এটি কার্যকর এবং এর ফারারওয়াল নিরাপত্তা রয়েছে। সূত্র : ইন্টারনেট/কালেরকন্ঠ
১. ৩৬০ ইন্টারনেট সিকিউরিটি : এটি সেরাগুলোর মধ্যে একটি। খুব দ্রুত ইনস্টল হওয়া থেকে শুরু করে অধিকাংশ ভাইরাস এটি চিহ্নিত করতে পারে। এটা বেশ কার্যকরও বটে। এর আপডেটগুলো মোটামুটি ১৫ মিনিট সময় ব্যয় করে।
২. অ্যাড-অ্যাওয়ার ফ্রি অ্যান্টিভাইরাস +১১ : এটি দারুণ একটি সফটওয়্যার। স্ক্যান শেষ হওয়ার আগেই এটি ভাইরাস খুঁজে পেলে তাকে কোয়ারেনটাইন করে ফেলে। ম্যালওয়্যার সামলাতে কিছুটা দুর্বল হলেও এটি শক্তিশালী একটি বিষয়।
৩. আভাস্ট : এটি বেশ শক্তিশালী সফটওয়্যার। এটি ওয়েবসাইটের গুণগতমান পরীক্ষা করতে পারে। ম্যালওয়্যার খুব বেশি ধরতে না পারলেও বিশ্বের ২০০ মিলিয়ন মানুষ এটি ব্যবহার করে।
৪. এভিজি : এটি ম্যালওয়্যারের আক্রমণ প্রতিহত করে। যদি আপনার কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার না থাকে, তবে এভিজি ইনস্টল করা কঠিন হয়ে যাবে। একবার ইনস্টল হলে দারুণ কাজ দেবে এটি।
৫. বিটডিফেন্ডার অ্যান্টিভাইরাস : যারা অ্যান্টিভাইরাস নিয়ে বেশি মাথা ঘামাতে চান না, তাদের জন্য এটি প্রযোজ্য। এটি ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করতে থাকে। ইনডিপেনডেন্ট টেস্ট ল্যাবে এটি দারুণভাবে পাস করেছে।
৬. কমোডো ইন্টারনেট সিকিউরিটি প্রিমিয়াম : এই ফ্রি অ্যান্টিভাইরাসটি ফায়ারওয়াল নিরাপত্তা দেয়। এর ডেস্কটপ উইডগেট রয়েছে এবং ডিএনএস নিরাপত্তা প্রদান করে।
৭. জোনএলার্ম : এটি বেশ সহজে ইনস্টল করা যায় এবং প্রায় সব সমস্যার সমাধান করতে পারে। এর ওয়েব মনিটরিং সিস্টেম নেই এবং ক্লাউড ভিত্তিক স্ক্যানও এটি করে না। 'ফিশিং'-এর বিরুদ্ধে এটি কার্যকর এবং এর ফারারওয়াল নিরাপত্তা রয়েছে। সূত্র : ইন্টারনেট/কালেরকন্ঠ
0 comments: